ক্রাইম রিপোর্টারঃ ভোলা বোরহানউদ্দিনের কাচিয়া ইউনিয়নের, ০৬ নং ওয়ার্ড মিরা কান্দির পাকা রাস্তায়, মোঃ আরিফ ও মোসাঃ শাহানাজ আক্তার, তারা দুজনে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বার্তা বলা কালে, একদল চাঁদাবাজি লোকজন, বিভিন্ন কৌশল করে তাদের বিরুদ্ধে আজেবাজে কথা উঠিয়ে, ৫০ হাজার টাকা চাঁদা চায় এবং না দেয়ার্থে, রেজিষ্ট্রেশন এবং কাবিন বিহীন ছেলে এবং মেয়ের সমর্থ না নিয়ে জোরপূর্বক বিবাহ পড়ায় কুচক্রের এক দল লোক। এলাকার জনগন সাংবাদিকদের গোপনে জানান, মোঃ আলামিন মির ও আলমগীর দু’জনই এবার এই ওয়ার্ডের মেম্বার প্রার্থী এরা দু’জনই বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জরিত তারা এমন ও বলে তারা মাদকের সাথে জরিত যেটা তাদের রক্ত পরীক্ষা করলেই সেটার প্রমান পাওয়া যাবে, এসমস্ত লোক যদি এই ওয়ার্ডের মেম্বার হয় হয়তো এই এলাকার অপকর্মের শেষ হবেনা, ভুগতে হবে স্থানীয় জনগণের। না হয় কেন একজন নাবালক যুবক ছেলে এবং মেয়েকে দুজনে রাস্তায় দারিয়ে কথা বলছে বলে তাদের জোরপূর্বক বিবাহ দেন। এ বিষয় নিয়ে, ছেলে মোঃ আরিফ এর পিতা মোঃ আলামিন স্থানীয় বোরহানউদ্দিন থানায় গিয়ে ০৫ জনের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দাখিল করেন,এবং সে বলেন, আমার ছেলে আরিফ অপ্রাপ্ত যুবক, সে রিকশা চালিয়ে আমার সংসার চালায়, গত ২৯ মার্চ রোজ সোমবার ২০২১ ইং তারিখে সন্ধা আনুমানিক ০৭ ঘটিকার সময় আমার বাড়ির উত্তর পশ্চিম পাশে রাস্তায় দারাইয়া আরিফ ও আমার বাড়ির পাশেই আবাসন প্রকল্পের বসবাসরত মেয়ে, মোসাঃ শাহানাজ আক্তার দুজনে বিভিন্ন বিষয়ে কথা বার্তা বলাকালে, তাহাদিগকে ঐ এলাকারই একদল চাঁদাবাজি কু-চক্র লোকজন জন, সন্দেহ করিয়া আটক করে এবং বিভিন্ন রকম আজেবাজে কথা উঠিয়ে দেয়, এ অবস্থায় আমি খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গেলে, ১.আলমগীর (৪০) পিং নসু হাং,কালীর হাট,২.আলামিন মীর (৪০) পিং মৃত জলিল মীর। সহ আরো কয়েকজন মিলে আমাকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে তারা বলে এদের দুজনের বিয়ে যদি না পড়ান তাহলে নগদ ৫০ হাজার টাকা দিতে হবে, এ কথা বলে আমার নিকট চাঁদা দাবি করে, এদিকে মেয়ের বাবার সাথে টাকার চুক্তি করে তার মেয়েকে আরিফের সাথে যেভাবেই হোক বিয়ে পড়াবে বলে। ছেলের বাবা আরো বলেন,।। তাহাতে আমি রাজি হইনি বলে, আমার ছেলে এবং আবাসনের মেয়ে শাহানাজের দুজনের ইচ্ছার বিরুদ্ধে,ঐ এলাকার মিরা বাড়ির মসজিদের ইমামকে ভয়ভীতি দেখিয়ে রেজিষ্ট্রেশন এবং কাবিন বিহীন জোরপূর্বক বিবাহ পড়ায়, আলমগীর (৪০) পিংনসু হাং,কালীর হাট। ২.আলামিন মীর ৪০ পিং মৃত জলিল মীর। ৩.পারভেজ ২৫.পিংকান্চন ডাকাইত। ৪.মালেক মীর ৪৫.পিং মৃত,সেকান্দর মীর। ৫. নুর ইসলাম, ৩৫.পিং মোতাহার মীর ও অন্যান্যরা। ভুক্তভোগী, মোসাঃশাজানাজ,সাংবাদিকদের বলেন – আমি এর কিছুই জানিনা, আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে আমার মা -বাবা-সহ এলাকার লোকজন মিলে বিয়ে পড়ান, তবে আমি এই বিয়ে মানিনা আমার সাথে চট্টগ্রামের এক ছেলের সঙ্গে ১ বছর যাবৎ সম্পর্ক রয়েছে। বিয়ে যদি করতে হয় আমি তাকেই বিয়ে করবো। ঐ এলাকার স্থানীয় চৌকিদার, মোঃ কবির, জানতে পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে, এসে বিস্তারিত যেনে বোরহানউদ্দিন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানালে তিনি বিয়ে পরাতে না বলেন – কিন্তু তার কথাকে না মেনে ক্ষমতার বলে, আলমগীর গংরা ছেলে ও মেয়ের অমতে বিয়ে কার্যক্রম সম্পুর্ন করেন। ঐ এলাকার স্থানীয় জনগণের একটাই দাবি আমরা এর সুস্থ বিচার চাই। এই বিষয়ে বোরহানউদ্দিন থানা ইনচার্জ মোঃ মাজহারুল আমিন বিপিএম বলেন তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।